Tachometer mit Toleranzanzeige bei 120 km/h
Tachometer mit Toleranzanzeige bei 120 km/h

১২০ কিমি/ঘণ্টায় গাড়ির গতি পরিমাপ: সহনীয়তা ও নিয়ম

গতি লঙ্ঘন: একটি সংবেদনশীল বিষয়

রাস্তার পাশে সাইনবোর্ডগুলো আমাদের অনুমোদিত সর্বোচ্চ গতি নির্দেশ করে – এটি সবারই জানা। হাইওয়েতে ১২০ কিমি/ঘণ্টা, শহরের ভেতরে ৫০ কিমি/ঘণ্টা – কিন্তু আইনরক্ষকরা এই সীমাগুলো কতটা কঠোরভাবে মেনে চলেন? এবং ১২০ কিমি/ঘণ্টায় আসলে কতটা সহনীয়তা আছে?

১২০ কিমি/ঘণ্টায় সহনীয়তা দেখানো হচ্ছে এমন একটি স্পিডোমিটার১২০ কিমি/ঘণ্টায় সহনীয়তা দেখানো হচ্ছে এমন একটি স্পিডোমিটার

স্পিডোমিটারের ত্রুটি: একটি ভুল ধারণা?

গতি পরিমাপে ৩-৫ কিমি/ঘণ্টার একটি নির্দিষ্ট সহনীয়তার কথা প্রায়শই শোনা যায়। কিন্তু এটি সম্পূর্ণ সত্যি নয়! আসলে, গাড়ির স্পিডোমিটারে একটি নির্দিষ্ট ত্রুটি থাকে, যা নিশ্চিত করে যে স্পিডোমিটার প্রকৃত গতির চেয়ে সাধারণত কিছুটা বেশি দেখায়।

এই ত্রুটিটি গতি লঙ্ঘনের অজুহাত দেওয়ার জন্য নয়, বরং চালকরা যাতে অনিচ্ছাকৃতভাবে অনুমোদিত সর্বোচ্চ গতি সীমা অতিক্রম না করে তা নিশ্চিত করার জন্য তৈরি করা হয়েছে।

১২০ কিমি/ঘণ্টায় সহনীয়তার আসল সত্য

তিক্ত সত্য হলো: গতি পরিমাপে কোনো নির্দিষ্ট সহনীয়তা সীমা নেই! পরিবর্তে, পরিমাপ করা গতির উপর নির্ভর করে একটি সহনীয়তা বিয়োগ করা হয়।

এর মানে হল:

  • ১০০ কিমি/ঘণ্টা পর্যন্ত: ৩ কিমি/ঘণ্টা বিয়োগ
  • ১০০ কিমি/ঘণ্টার উপরে: ৩% বিয়োগ

সুতরাং, ১২০ কিমি/ঘণ্টা গতিতে, ৩.৬ কিমি/ঘণ্টা (১২০ এর ৩%) বিয়োগ করা হয়। এর মানে হলো, ১২৩.৬ কিমি/ঘণ্টা পরিমাপ করা গতি থেকেই আপনার জরিমানা করা হবে বা ক্যামেরা চালু হবে।

জরিমানা এবং পয়েন্ট থেকে সাবধান

যদিও সহনীয়তার জন্য বিয়োগের পরিমাণ সামান্য মনে হতে পারে, তবে চালকদের উচিত গতি সীমা গুরুত্ব সহকারে নেওয়া। কারণ সামান্য গতি অতিক্রম করলেও ব্যয়বহুল জরিমানা এবং পয়েন্ট হতে পারে।

আধুনিক পরিমাপ যন্ত্র: সম্পূর্ণ নির্ভুলতা

এছাড়াও, পুলিশের ব্যবহৃত পরিমাপ যন্ত্রগুলো ক্রমশ আরও নির্ভুল হচ্ছে। স্থির ক্যামেরা, মোবাইল রাডার বা লেজার পরিমাপ – প্রযুক্তি ভুলের জন্য প্রায় কোনো সুযোগ রাখে না।

গতি পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত একটি ভ্রাম্যমাণ রাডারগতি পরিমাপের জন্য ব্যবহৃত একটি ভ্রাম্যমাণ রাডার

নিরাপত্তা সবার আগে: দ্রুত না চালিয়ে ধীরে চালানোই শ্রেয়

দিন শেষে, নিজের এবং অন্য সড়ক ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা সর্বদা অগ্রাধিকার পাওয়া উচিত। সহনীয়তার উপর অনুমান না করে, চালকদের উচিত কিছুটা ধীরে চালানো। এতে সবাই নিরাপদে এবং নিশ্চিন্তে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে।

১২০ কিমি/ঘণ্টায় সহনীয়তা সম্পর্কিত কিছু সাধারণ প্রশ্ন:

  • গতি পরিমাপে কি কোনো সহনীয়তা আছে?
  • ১২০ কিমি/ঘণ্টায় সহনীয়তা কত?
  • স্পিডোমিটারের ত্রুটি কী?
  • গতি লঙ্ঘনের জন্য কী কী শাস্তি হতে পারে?

সম্পর্কিত অন্যান্য বিষয় যা আপনার আগ্রহ থাকতে পারে:

  • ২০২৩ সালের জরিমানা তালিকা: কোন ট্র্যাফিক নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য কত খরচ হয়?
  • ফ্লেনসবার্গে পয়েন্ট: কীভাবে গণনা করা হয় এবং কমানো হয়
  • ড্রাইভিং সেফটি ট্রেনিং: কীভাবে আপনার ড্রাইভিং দক্ষতা উন্নত করবেন

আপনার গাড়ির মেরামতের জন্য কি সাহায্য প্রয়োজন?

আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন autorepairaid.com এ! আমাদের অভিজ্ঞ গাড়ি মেকানিকরা আপনাকে পরামর্শ এবং সহায়তার জন্য প্রস্তুত আছেন।

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।