এমন অনুভূতি কার না জানা? হয়তো আপনি একটু বেশি গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলেন আর হঠাৎ করে একটা ঝলকানি দেখতে পেলেন। তাৎক্ষণিক ভয়ংকর প্রশ্ন মনে আসে: এখনই কি কোনো জরিমানার চিঠি (Bußgeldbescheid) আসবে আর চিঠিটা আসলে ডাকবাক্সে পৌঁছাতে কতক্ষণ লাগবে?
প্রক্রিয়াকরণের সময়: কয়েকদিন থেকে কয়েক সপ্তাহ
সাধারণত, ব্লিটজার পোস্ট আসতে আসলে কতক্ষণ লাগে, তা বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে।
ডাকবাক্সে জরিমানার চিঠি
প্রথমে অঞ্চল একটি ভূমিকা পালন করে। কিছু রাজ্য/প্রদেশে জরিমানার অফিস অন্যদের চেয়ে একটু দ্রুত কাজ করে। লঙ্ঘনের সময় এবং সপ্তাহের দিনও প্রক্রিয়াকরণের সময়ের উপর প্রভাব ফেলতে পারে। শুক্রবার সন্ধ্যায় তোলা একটি ব্লিটজার ছবি সম্ভবত পরের কার্যদিবসেই প্রক্রিয়াকরণ করা হবে।
আরেকটি কারণ হলো গাড়ির মালিকের সঠিক শনাক্তকরণ। যদি ব্লিটজার ছবিতে নম্বর প্লেট স্পষ্টভাবে দেখা যায়, তাহলে মালিককে দ্রুত চিহ্নিত করা যায় এবং জরিমানার চিঠি জারি করা যায়। ছবিটি যদি ঝাপসা হয় বা মালিকের ঠিকানা বর্তমান না থাকে, তাহলে প্রক্রিয়াকরণ বিলম্বিত হতে পারে।
সাধারণত, জরিমানার চিঠি দুই থেকে ছয় সপ্তাহের মধ্যে এসে পৌঁছায়।
চিঠি না এলে কী করবেন?
যদি ছয় সপ্তাহ পরও কোনো চিঠি না এসে থাকে, তার মানে এই নয় যে আপনি পার পেয়ে গেছেন। হতে পারে সরবরাহে কোনো সমস্যা হয়েছে বা জরিমানার চিঠিটি এখনো প্রক্রিয়াকরণাধীন রয়েছে। এই ক্ষেত্রে, সংশ্লিষ্ট জরিমানার অফিসে নিজে থেকে খোঁজ নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
গুরুত্বপূর্ণ: সময়সীমা খেয়াল রাখুন!
জরিমানার চিঠি এসে পৌঁছানো মাত্রই, নির্দিষ্ট সময়সীমাগুলো খুব মনোযোগ দিয়ে খেয়াল রাখা জরুরি। যারা সময়মতো অর্থ পরিশোধ করেন না বা আপত্তি জানান না, তাদের অতিরিক্ত পরিণতি যেমন জরিমানা মাশুল বা এমনকি ফ্লেন্সবার্গে পয়েন্ট অর্জনের ঝুঁকি থাকে।
উপসংহার
একটি ব্লিটজার ছবির চালান সরবরাহের সময় বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে এবং কয়েকদিন থেকে কয়েক সপ্তাহের মধ্যে হতে পারে। যারা অনিশ্চিত, তাদের সরাসরি সংশ্লিষ্ট জরিমানার অফিসের সাথে যোগাযোগ করা উচিত। সাধারণভাবে, রাস্তার ট্র্যাফিকের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা সবসময়ই ফলপ্রসূ, যাতে এই ধরনের পরিস্থিতি শুরু থেকেই এড়ানো যায়।
সড়কে চলমান একটি গাড়ি
গাড়ি এবং ট্র্যাফিক সংক্রান্ত বিষয়ে আপনার কি আরও প্রশ্ন আছে? autorepairaid.com এ আপনি সহায়ক টিপস এবং তথ্য পাবেন।